ইনিংস ব্যবধানে জিতে সিরিজে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ, সেঞ্চুরির পর মিরাজের ৫ উইকেট।
বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস থেকে ২১৭ রানে পিছিয়ে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমেছে জিম্বাবুয়ে। চা বিরতির আগে ৯ ওভারে ২ উইকেটে ১৭ রান তুলতে পেরেছে সফরকারি দল। চা বিরতির পর দ্বিতীয় ওভারেই আরেকটি উইকেট পেল বাংলাদেশ। নাঈমের বলে দ্বিতীয় স্লিপে সাদমানের ক্যাচ হয়েছেন উইলিয়ামস (১৭ বলে ৭)।
চতুর্থ উইকেটে ৪৭ রানের জুটি গড়ে বিপর্যয় সামালের চেষ্টা করেন ক্রেইগ আরভিন ও ওয়েসলি মাধেভেরেতে। দলীয় ৬৯ রানে ক্রেইগ আরভিনকে বোল্ড করে বাংলাদেশকে চতুর্থ উইকেট এনেদেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ওই ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু করেছেন ওয়েসলি মাধেভেরেকে। তাতে ৩ উইকেটে ৬৯ থেকে ৬ বলের মধ্যে ৬৯/৫ হয়ে গেছে জিম্বাবুয়ে।
নিজের আগের ওভারে ২ উইকেট নেওয়া মিরাজ এবার ফিরিয়েছেন তাফাদজাওয়া সিগাকে। প্রথম বলে রিভিউ নিয়ে এলবিডব্লু থেকে বেঁচে যাওয়া সিগা পরের বলেই শর্ট লেগে ক্যাচ দিয়েছেন এনামুল হকের হাতে। বাংলাদেশকে আবারও ব্যাট করাতে আরও ১৪৪ রান করতে হবে।
ফিরলেন মিরাজ, ফাইফার মাসাকেসার
ভিনসেন্ট মাসাকেসার বল খেলতে ক্রিজ ছেড়ে অনেকটাই বেরিয়ে আসলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। তবে ব্যাটে-বলে না হওয়ায় সহজেই স্টাম্প ভেঙে দিলেন উইকেটকিপার। শেষ উইকেট হিসেবে মিরাজ ফিরলেন ব্যক্তিগত ১০৪ রানে। এরই সঙ্গে অভিষেক টেস্টে ফাইফার পূরণ করলেন মাসাকেসা। ১২৯.২ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪৪৪, লিড ২১৭ রানের।
মিরাজের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি
হাতে রয়েছে এক উইকেট। আগের ওভারের শেষদিকের বলগুলো খেলেছেন হাসান মাহমুদ। ব্যক্তিগত ৯৯ রানে ছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। শেষ পর্যন্ত স্ট্রাইকে এসে শতক তুলে নিলেন টাইগার ব্যাটার। ১২১.১ ওভার পর বাংলাদেশের সংগ্রহ ৯ উইকেটে ৪৩৯, লিড ২১২ রানের।
হলো না শতরানের জুটি, ফিরলেন তানজিম সাকিব
নবম উইকেটে শতরানের জুটি গড়তে দরকার ছিল মাত্র ৪ রানের। তবে ব্যক্তিগত ৪১ রানে ফিরলেন তানজিম সাকিব। ব্যক্তিগত শতক থেকে মাত্র ১ রান দূরে মেহেদী হাসান মিরাজ।